এসি থেকে গন্ধ কেন বের হয়?

0
3262
এসির ঠান্ডা বাতাসের সাথে গন্ধ বের হওয়া

গরমের সময়ে প্রশান্তির ঘুমের জন্য সবথেকে বেশী প্রয়োজন হচ্ছে একটি এয়ার কন্ডিশনার কিংবা এসির। এই এসি একদিক থেকে যেমন গরমের তাপ থেকে আপনাকে মুক্তি দিয়ে সক্ষম ঠিক তেমনই নিম্নমানের সার্ভিসিং এর কারনে এটি আপনার স্বাস্থ্যের জন্য হুমকির কারণও হতে পারে।

সঠিকভাবে এবং নিয়মিত যদি এসি সার্ভিসিং না করানো হয় তাহলে এসিতে বেশকিছু সমস্যা দেখা দিতে পারে যাদের মধ্যে অন্যতম হচ্ছে, এসি থেকে গন্ধ বের হওয়া। আজকের আর্টিকেলে আমরা এসি থেকে কেন গন্ধ বের হয় এবং কিভাবে এর থেকে মুক্তি পাওয়া সম্ভব সে সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করবো।

আর্টিকেলটির বিস্তারিত শুরু করার আগে বলে নেই, এসির বিভিন্ন ধরনের সমস্যা এবং সমাধান সম্পর্কে জানতে পারবেন আমাদের ওয়েবসাইটের “এসি সার্ভিসিং” অংশে। সার্ভিসিং এর বিভিন্ন ধরনের সহায়তার জন্য অনুগ্রহ করে এসি সার্ভিসিং এর বিদ্যমান আর্টিকেলগুলো পড়ে দেখতে পারেন। তাহলে চলুন আজকের আর্টিকেলের বিষয়ে ফিরে যাই।

এসি থেকে গন্ধ বের হবার ৬টি কারণ

বিভিন্ন কারনে মূলত এসির ঠাণ্ডা বাতাস থেকে দুর্গন্ধ বের হতে পারে। ঠিক কি কারনে এই গন্ধ বের হচ্ছে সেটি নির্ণয় করার জন্য প্রথমে বুঝতে হবে, ঠিক কি ধরনের গন্ধ আপনি পাচ্ছেন। নিচে ক্রমানুসারে আমরা বেশকিছু ধরনের গন্ধ নিয়ে আলোচনা করবো এবং এগুলোর প্রত্যেকটির বিস্তারিত কারণ অনুসন্ধানের চেষ্টা করবো।

১. গাড়ি থেকে বের হওয়া ধোঁয়ার গন্ধ ন্যায়

এসির মধ্যে, গাড়ির মতন কোনও ইঞ্জিন নেই সুতরাং, এসি থেকে গাড়ির ধোঁয়ার ন্যায় গন্ধ বের হবারও কোনও কারণ নেই। তবে এসির মধ্যে তরল এর ন্যায় কিছু পদার্থ ব্যবহৃত হয় যেটি গরম হবার কারণ ধোঁয়ার ন্যায় গন্ধের উৎপত্তি করতে পারে।

যদি আপনার এসির ঠাণ্ডা বাতাস থেকে এরকমের গন্ধ বের হয় তাহলে বুঝবেন, এসিতে ব্যবহৃত রেফ্রিজারেন্ট লাইনে (পাইপ) কোনও ছিদ্র (Leak) রয়েছে। রেফ্রিজারেন্ট হচ্ছে মূলত এসিতে ব্যবহৃত কুলিং গ্যাস যেটি রুমের তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রনে কাজ করে থাকে। যদি এই গ্যাসের পাইপটিতে কোনোরূপ ছিদ্র থাকে তাহলে গ্যাস আপনার রুমের মধ্যে ছড়িয়ে পরতে পারে।

এই গ্যাসের মধ্যে ফ্রেয়ন নামের একটি পদার্থ থাকে যেটি রেফ্রিজারেন্ট হিসাবে প্রায় সকল ধরনের এসিতেই ব্যবহার করা হয়। এই ফ্রেয়ন রুমের গরম বাতাসকে রেফ্রিজারেশন প্রক্রিয়ার মাধ্যমে শুষে নেয়। তবে এই ফ্রেয়ন কিন্তু পরিবেশের জন্য ক্ষতিকর একটি উপাদান। সুতরাং, কোনও ভাবে এই ফ্রেয়ন লিক হয়েছে কিনা সেটি তদারকি করা আপনার দায়িত্ব।

এখন আপনার মনে প্রশ্ন হতে পারে, কিভাবে বুঝবেন এসিতে বিদ্যমান ফ্রেয়ন গ্যাস লিক করেছে? এটির গন্ধ কি ধরনের?

ফ্রেয়নের গন্ধ অনেকটাই ক্লোরোফর্ম এর মতন যদি সহজ করে বলি তাহলে বলতে হবে গাড়ি থেকে বের হওয়া গ্যাস এর মতন। যদিও ফ্রেয়ন এর নিজস্ব কোনও গন্ধ নেই তারপরও যদি লিকেজ হয়ে থাকে তাহলে আপনি সেটি অবশ্যই বুঝতে পারবেন।

ফ্রেয়ন এর ঘনত্ব বাতাস এর থেকে বেশী হবার কারনে বেশীক্ষণ সেটি বাতাসের মধ্যে ভেসে থাকতে পারেনা যার কারনে মাটিতে পড়ে যায়।

সমাধান: যদি আপনার এসি থেকে এধরনের কোনও রাসায়নিক পদার্থের গন্ধ বের হতে থাকে তাহলে তাৎক্ষনিক কোনও অভিজ্ঞ টেকনিশিয়ান এর সাথে যোগাযোগ করুন। কেননা, ফ্রেয়ন গ্যাস স্বাস্থ্য এবং পরিবেশ, দুইটির জন্যই খুব বেশী ক্ষতিকর। শুধুমাত্র অভিজ্ঞ টেকনিশিয়ানরাই সঠিক উপায়ে এই সমস্যার সমাধান করতে পারবে। এর মধ্যে, যদি এসি থেকে এরকম গন্ধ বের হতে থাকে তাহলে এসির বৈদ্যুতিক সংযোগ বন্ধ করে এসি ব্যবহার করা থেকে বিরত থাকুন এবং রুমের দরজা-জানালা খুলে রাখুন যাতে করে রুমের মধ্যে বিদ্যমান গ্যাস বের হয়ে যেতে পারে।

২. আগুনে পুড়ে যাওয়ার ন্যায় গন্ধ:

অন্যান্য গৃহস্থালি যন্ত্রের থেকে এসি অনেক বেশী বিদ্যুৎ শক্তি ব্যবহার করে চালিত হয় যার কারনে এর মধ্যে বিভিন্ন ধরনের শক্তিশালী সার্কিট বোর্ড, বৈদ্যুতিক ক্যাবল, ফ্যান মোটর এবং কম্প্রেসর ব্যবহৃত হয়।

যদি আপনার ব্যবহৃত এসি থেকে কোনও কিছু পুড়ে যাওয়ার মতন গন্ধ বের হতে থাকে তাহলে ধরে নিবেন, এসিতে ব্যবহৃত যন্ত্রাংশের কোনও একটি কিংবা একাধিক পুড়ে গেছে কিংবা পুড়ছে। এমতাবস্থায়, তাৎক্ষনিক এসি বন্ধ করুন এবং পাওয়ার সুইচটি বন্ধ করে দিন।

এছাড়াও, যদি অনেকদিন ধরে এসি অব্যবহৃত অবস্থায় থাকে তাহলে বিভিন্ন উপায়ে ধূলা-ময়লা এসির মধ্যে প্রবেশ করে। এরপর এসি পুনরায় চালু করা হলে, এই ময়লাগুলো অতিরিক্ত তাপ এর কারণে পুড়ে গিয়ে এরকম গন্ধের উৎপত্তি করতে পারে।

সমাধান: উপরের দুই ধরনের অবস্থায়, কোনওভাবেই নিজ থেকে এসির সমস্যা সমাধান করার চেষ্টা করবেন না। যদি এসির মধ্যে বিদ্যমান কোনও যন্ত্রাংশ পুড়ে যায় তাহলে অবশ্যই অভিজ্ঞ টেকনিশিয়ান এর সাথে যোগাযোগ করুন। এসি, অনেক বেশী পরিমাণ বিদ্যুৎ শক্তি ব্যবহার করে তাই নিজ থেকে কোনও কিছু করতে গেলে বিপজ্জনক অবস্থার সৃষ্টি হতে পারে।

যদি আপনার এসি অনেকদিন ধরে অব্যবহৃত অবস্থায় থাকে তাহলে কোনওভাবে সেটি সার্ভিসিং না করে চালু করা উচিৎ নয়। কেননা, নিয়মিত সার্ভিসিং না করলে বড় ধরনের দুর্ঘটনাও ঘটতে পারে।

৩. পচা ডিমের ন্যায় গন্ধ:

এসির বাতাস থেকে এধরনের গন্ধের উৎপত্তি হয় মূলত যদি এসির মধ্যে কোনও ইদুর কিংবা অন্য কোনও কীট-পতঙ্গ যদি আটকে মরে যায়। এছাড়াও, অনেক সময় বিভিন্ন ভাবে এসির ডাক্ট চেম্বারে পাখি বাসা বাধে কিংবা ঢুকে যায় এবং পরে আর সেখান থেকে বের হতে পারেনা।

পরবর্তীতে এগুলো থেকে দুর্গন্ধ বের হতে থাকে এবং আপনি যখন এসি চালু করবেন তখন ঠাণ্ডা বাতাসের সাথে এই দুর্গন্ধ রুমের মধ্যে ছড়িয়ে পরে।

যদি আপনার বাসায় কিংবা অফিসে সেন্ট্রাল এয়ার কন্ডিশনিং এর ব্যবস্থা থাকে তাহলে টিকটিকি থেকে শুরু করে এই জাতীয় প্রাণীগুলো এসির মধ্যে ঢুকে যেতে পারে যার কারণেও দুর্গন্ধ ছড়াতে পারে।

সমাধান: এই সমস্যা সমাধান করার সবথেকে সহজ উপায় হচ্ছে নিয়মিত এসি এবং এর সাথে সংযুক্ত পাইপ এবং ডাক্টগুলো সার্ভিসিং করার মাধ্যমে পরিষ্কার করিয়ে নেয়া। এতে করে এসিতে ময়লা জমার সুযোগ পাবেনা এবং ঠিক তেমনই কোনও কিছু ভিতরে প্রবেশ করেলও গন্ধ বের হবার আগে সেটিকে সরিয়ে নেয়া সম্ভব হবে।

৪. জ্বালানী গ্যাস এর ন্যায় গন্ধ:

এটি সবথেকে বড় ক্ষতি এবং দুর্ঘটনার কারণ হতে পারে। সুতরাং, এই ধরনের গন্ধ বের হবার অর্থই হচ্ছে আপনাকে তাৎক্ষনিক সিদ্ধান্ত গ্রহন করতে হবে। মুলত যেসকল বাসা কিংবা কিংবা অফিসে সেন্ট্রাল এয়ার কন্ডিশনিং সিস্টেম ব্যবহৃত হয় সেই সকল ক্ষেত্রেই এই ধরনের গন্ধের উৎপত্তি হতে পারে।

আমরা দৈনন্দিন কাজে জ্বালানী হিসাবে যেই প্রাকৃতিক গ্যাস ব্যবহার করি সেটির কিন্তু নিজস্ব কোনও গন্ধ নেই। আপনি কি এটি জানেন? যদি জেনে না থাকেন তাহলে জেনেনিন, গ্যাস উত্তলন করার পর সেটি বাসায় ব্যবহার করার জন্য যেই ডিস্ট্রিবিউশন চ্যানেল ব্যবহার করা হয় সেখানে প্রাকৃতিক গ্যাস এর সাথে Methyl Mercaptan নামের একটি উপাদান মিশ্রিত করা হয়। এই উপাদানেে গন্ধ ছাড়া আর কোনও কাজ নেই।

তাহলে এখন প্রশ্ন হতে পারে এটির কোনও কাজ না থাকে কেনইবা প্রাকৃতিক গ্যাসের সাথে মিশ্রিত থাকে? উত্তর হচ্ছে শুধুমাত্র গন্ধের জন্য। যেহেতু গ্যাস অতিমাত্রায় দাহ্য পদার্থ তাই যদি এর কোনও গন্ধ না থাকে তাহলে আপনি বুঝতেই পারবেন না কোনও লিকেজ হয়েছে কিনা।

Methyl Mercaptan উপাদান গ্যাস মধ্যে থাকার কারনেই যদি গ্যাস এর পাইপে কোনও লিকেজ থাকে তাহলে গন্ধ শুকেই আপনি তাৎক্ষনিক বুঝতে পারবেন। এই গন্ধ যদি আপনার এসির বাতাস থেকে আসে, তাহলে বুঝবেন কোনওনা কোনওভাবে এসির ডাক্ট চ্যানেলে গ্যাস অবস্থান করছে।

সমাধান: সবার আগে বাসা কিংবা অফিসের গ্যাস এর সংযোগ বন্ধ করুন। তারপর এসির বৈদ্যুতিক পাওয়ার অফ করে রুমের দরজা-জানালা খুলে রাখুন যাতে করে রুমের মধ্যে থাকা গ্যাস বের হয়ে যাতে পারে। এরপর, গ্যাস এর লাইনে কোনও লিকেজ আছে কিনা সেটি পরীক্ষা করার জন্য তিতাস কিংবা সমসাময়িক প্রতিষ্ঠানের সাথে যোগাযোগ করুন এবং সেই সাথে এসির ডাক্ট চ্যানেল পরীক্ষা করার জন্য অভিজ্ঞ টেকনিশিয়ানকে খবর দিন।

৫. বাসি-পচা গন্ধের ন্যায়:

আপনি হয়তোবা জানেন এসি থেকে পানি উৎপাদন হবার কথা। যদি এখনও না জেনে থাকেন তাহলে অনুগ্রহ করে এসি থেকে কেন পানি পড়ে এই আর্টিকেলটি পড়ে নিতে পারেন।

এসির মধ্যে উৎপাদিত এই পানি বাহিরে বের হবার জন্য ড্রেইন-পাইপ এর ব্যবস্থা থাকে এবং এই পাইপটি একটি পানি জমা হওয়ার পাত্রের সাথে সংযুক্ত থাকে। যদি কোনও কারনে এই ড্রেইন-পাইপটি ময়লা কিংবা অন্য কোনও কারনে ব্লক হয়ে যায় তাহলে দীর্ঘমেয়াদে এর মধ্যে ফাঙ্গাস তৈরি হতে পারে যা মূলত এই ধরনের গন্ধের কারণ।

এছাড়াও, এসিতে বিদ্যমান এয়ার-ফিল্টারগুলোতে অতিরিক্ত ধূলা-ময়লা জমে থাকার কারনেও এই ধরনের গন্ধের উৎপত্তি হতে পারে। এছাড়াও, গ্রীষ্মের সময় আমাদের দেশের তাপমাত্রা অপেক্ষাকৃত উষ্ণ এবং বাতাসে আদ্রতার পরিমাণ অনেক বেশী থাকে। এই অবস্থায় এসি যদি অনেকদিন ধরে অব্যবহৃত থাকার পর যদি চালু করেন তখন এসির মধ্যে বিদ্যমান এয়ার-ফিল্টারগুলোতে কিছুটা স্যাতস্যাতে তরল জমা হয় যার কারনেও এই গন্ধ হতে পারে।

সমাধান: অনেকদিন এসি বন্ধ থাকার পর পুনরায় ব্যবহার করার জন্য চালু করার পূর্বে অবশ্যই এসির সার্ভিসিং করিয়ে নিতে হবে। সার্ভিসিং এর সময় এসির বিভিন্ন এয়ার-ফিল্টার পরিষ্কার করা থেকে শুরু করে ইনডোর এবং আউটডোর ইউনিটে জমে থাকা সকল ময়লা এবং ধূলা-বালি ভালকরে পরিষ্কার করে নিতে হবে।

৬. সিগারেট এর ধোয়ার ন্যায় গন্ধ:

আপনি যদি বাসায় নিয়মিত ধূমপান করেন তাহলে এসির মধ্যেও সেই গন্ধ ধীরে ধীরে প্রবেশ করে এবং এই কারনে এসির ঠাণ্ডা বাতাস থেকেও তখন সিগারেট এর ধোঁয়ার গন্ধের ন্যায় বের হতে থাকে যা মোটেও স্বাস্থ্যকর ন্যায়। এর ফলে মাথা-ব্যাথা থেকে শুরু করে বিভিন্ন ঠাণ্ডা এবং এলার্জি জনিত রোগ হতে পারে।

এসি রুমের মধ্যে ধূমপান করলে, এসিতে বিদ্যমান ইভাপোরেটর ফিল্টারগুলো সেগারেট এর গন্ধকে শোষণ করে নেয় যার ফলে আপনি যখন এসি চালু করবেন তখন ফিল্টার এর মধ্যে থাকা তামাক এর ক্ষুদ্রাংশগুলো, ঠাণ্ডা বাতাস এর সাথে রুমের মধ্যে ফিরে আসতে থাকে যার কারনে তখন এসির বাতাস থেকে সিগারেট এর ধোঁয়ার ন্যায় গন্ধ বের হতে থাকে।

সমাধান: এটির সমাধান সবথেকে সহজ। এসি রুমে ধূমপান করা থেকে বিরত থাকা। যদি সম্ভব না হয় তাহলে ধূমপানের সময় রুমের দরজা-জালানা খুলে নেয়া এবং এসি চালুর জন্য কমপক্ষে ৩/৪ ঘণ্টা অপেক্ষা করা। এক্ষেত্রে নিয়মিত ২/৩ মাস পরপর এসির এয়ার-ফিল্টারগুলোকে পরিষ্কার করিয়ে নিতে হবে।

অন্যথায়, রুমে ধূমপান করার সময় এয়ার-পিওরিফায়ার ব্যবহার করে রুমের বাতাসের গন্ধকে দূর করে নিতে হবে এবং তারপর এসি চালু করতে হবে।

এতক্ষণ পর্যন্ত এসিতে কেন গন্ধ বের হয় এবং সেগুলো সমাধান করার উপায়গুলোর সাথে আপনাকে পরিচয় করিয়ে দিয়েছি। আশা করছি এই ধরনের সমস্যার সম্মুখীন হলে সেটি সমাধান করার জন্য তাৎক্ষনিক ব্যবস্থা গ্রহন করতে পারবেন। এছাড়াও, এসি সংক্রান্ত বিভিন্ন পরামর্শের জন্য অনুগ্রহ করে ওয়েসবসাইটের “এসি টিপস” অংশটি ঘুরে আসতে পারেন।

AC Water Solution

টিপ্সঃ আপনি চাইলে সেবক টীম এর সাথে যোগাযোগ করতে পারেন। এদের অভিজ্ঞ টেকনিশিয়ান রয়েছে যারা এসি ইন্সটলেশন থেকে শুরু করে নিয়মিত এসি সার্ভিসিং কিংবা এসি সম্পর্কিত কোনও সেবা প্রদান করার জন্য সর্বদাই রয়েছে আপনার জন্য। এছাড়াও, এসি সম্পর্কিত কোনও জিজ্ঞাসা থাকলে যোগাযোগ করতে পারেন, সেবক টীম এর সাপোর্ট হটলাইন নাম্বার – (+88) 01400414703-04 কিংবা ইমেইল এর মাধ্যমেও জানাতে পারেন – info@sebokbd.com

আশা করছি, আর্টিকেলটি আপনার ভাল লেগেছে। যদি এই আর্টিকেল সম্পর্কিত কোনও প্রশ্ন কিংবা মতামত জানাতে চান তাহলে অনুগ্রহ করে নিচের কমেন্ট সেকশনে সেটি জানাতে পারেন। আমরা চেষ্টা করবো আপনাকে সর্বাত্মক সহায়তা করার।

কমেন্ট সেকশন

Please enter your comment!
Please enter your name here